আমাদের ব্লগের সমাজকল্যাণ কাজের তরুণীদের উৎসাহ দেয়া . ইতিহাসীক কথা লেখা . রাজনীতি. সমাজের অসমাজিক কর্ম কান্ড প্রতিবাদ করার. দেশ ও জাতি . ধর্ম বিরোধে মিথ্যা প্রচার করে প্রতিবাদ করার . আমাদের একা পক্ষে সম্বব না । তা আপনাদের সহযোগীতা দরকার . আমাদের ইমেইল করুন। দেশ রক্ষা করুন- সুন্দর সমাজ গরুন . আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ ।
বুধবার, ডিসেম্বর ০৬, ২০১৭
রোহিঙ্গা কারা?
রোহিঙ্গা কারা?
বর্তমান মিয়ানমারের তাদের দেশ । এক সময় তাদের নিজের আরাকানের মধ্যযুগীয় নাম এলাকায় এ জনগোষ্ঠীর বসবাস। ইতিহাস এটা জানায় যে, ১৪৩০ থেকে ১৭৮৪ সাল পর্যন্ত ২২ হাজার বর্গমাইল আয়তনের রোহাঙ্গা স্বাধীন রাজ্য ছিল। মিয়ানমারের রাজা বোদাওফায়া এ রাজ্য দখল করার পর চরম বৌদ্ধ আধিপত্য শুরু । আরাকানের প্রাচীন নাম রূহ্ম জনপদ। ইতিহাস ও ভূগোল বলছে, রাখাইন প্রদেশে পূর্ব ভারত হতে প্রায় খৃষ্টপূর্ব ১৫০০ বছর পূর্বে অষ্ট্রিক জাতির একটি শাখা । রোহিঙ্গাদের সম্পর্কে একটি প্রচলিত গল্প রয়েছে এভাবে সপ্তম শতাব্দীতে বঙ্গোপসাগরে ডুবে যাওয়া একটি জাহাজ থেকে বেঁচে যাওয়া লোকজন উপকূলে আশ্রয় নিয়ে বলেন, আল্লাহর রহমে বেঁচে গেছি। এই রহম থেকেই এসেছে রোহিঙ্গা। ০১ এক সময়ে ব্রিটিশদের দখলে আসে এ ভূখণ্ড। তখন বড় ধরনের ভুল করে তারা এবং এটা ইচ্ছাকৃত কিনা, সে প্রশ্ন জ্বলন্ত। তারা মিয়ানমারের ১৩৯টি জাতিগোষ্ঠীর তালিকা প্রস্তুত করে। কিন্তু তার মধ্যে রোহিঙ্গাদের নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল না। এ ধরনের বহু ভূল করে গেছে ব্রিটিশ শাসকরা। ০২ - ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি মিয়ানমার স্বাধীনতা অর্জন করে এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু হয়। সে সময়ে পার্লামেন্টে রোহিঙ্গাদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। এ জনগোষ্ঠীর কয়েকজন পদস্থ সরকারি দায়িত্বও পালন করেন। কিন্তু ১৯৬২ সালে জেনারেল নে উইন সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করলে মিয়ানমারের যাত্রাপথ ভিন্ন খাতে প্রবাহিত হতে শুরু করে। রোহিঙ্গাদের জন্য শুরু হয় দুর্ভোগের নতুন অধ্যায়। সামরিক জান্তা তাদের বিদেশি হিসেবে চিহ্নিত করে। এরপর শুরু হয় -- মানবাধিকার লঙ্ঘন গণহত্যা . অত্যাচার .নির্যাতন . ভূমিহীন. ঘরবাড়ি আগুন দেয়া- নারীদের নির্যাতন . ০৩ -১৯৮২ সালের নাগরিকত্ব আইনের ফলে তারা নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত হন-।- ০৪- তারা সরকারি অনুমতি ছাড়া ভ্রমণ বা প্রদেশ প্রবেশ করতে পারে না, ০৫- ঘরবাড়ি বা জমির মালিক হতে পারে না ০৬- বিবাহের উপর অর্থনৈতিক অবরোধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।-- ০৭- দুইটির বেশি সন্তান না নেওয়ার অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে হয়--।- ০৮- তাদের উপর বিভিন্ন রকম অন্যায় ও অবৈধ কর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। -- -- ০৯ বার্মা সরকার তাদের পড়াশুনার সুযোগ দেয় না, তাই অনেকেই মোলিক ইসলামী শিক্ষাকেই একমাত্র পড়াশুনার বিষয় হিসেবে গ্রহণ করেছে। অধিকাংশ গ্রামেই মসজিদ এবং মাদ্রাসা (ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) রয়েছে। ১০- অধিকাংশ বার্মা ভাসা ও লেখা জানেনা ।- ১১ রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা ব্যপকভাবে নিয়ণ্ত্রিত করে রাখে সহকার . ১২ -- এক সময় তাদের কে দেয়া শ্রমিকে কাজ ও সহকারী চাকরী দেয়া হয় না হয় ---
-....রোহিঙ্গা নির্যাতন. গণহত্যা . ভূমিহীন. ঘরবাড়ি আগুন দেয়া- নারীদের নির্যাতন . ( . বন্ধ করুন-) রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে সুযোগে সুবিধা দিন . ভূমি আধিকার . বিনামূল্যে চিকিৎসা. বিনামূল্যে শিক্ষা. বার্মা ভাসা ও লেখা আধিকার . চলাচলের স্বাধীনতা . নাগরিকত্ব আধিকার . সহকারী চাকরী . বিবাহের উপর অর্থনৈতিক অবরোধ মুত্ত .অন্যায় ও অবৈধ কর মুত্ত চাই- মায়ানমারের আরাকান রাজ্যের (রাখাইন) কি জেলখানা রোহিঙ্গাদের জন্য - আজ বিশ্বমানবতা কোথায় ?
মিয়ানমারের আরাকান প্রদেশ মুসলমান রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী উপর নির্যাতন বন্ধ দাবি.
মিয়ানমারের আরাকান প্রদেশ মুসলমান রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী উপর নির্যাতন বন্ধ দাবি.
মিয়ানমারের আরাকান প্রদেশ মুসলমান রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী উপর নির্যাতন বন্ধ দাবি. সীমান্ত মাইল বোমা রেখা জন্য নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই . বক্তারা বললেন নির্যাতিত রোহিঙ্গা আশ্রয়দান . নাম নিবদ্ধন সহ খাদ্য - বস্তূ বাসস্হানের ব্যাবস্তা গ্রহণ করার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সহকারের প্রধানমন্ত্রীর. দেশরত্ন শেখ হাসিনা প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি । আর বিশ্ব মুসলমান দেশ গুলি সুচি প্রতি চাপ সৃষ্টি ও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে সহযোগীতা করার জন্য আহবান জানাই।আজ ওসমানী নগর উপজেলা ১৯মাইল কলারাই বাজারে বিশাল মানব বন্ধন আয়োজন করা হয় . বিকেল ৫টা সময় . সভাপতিত্বে করেন ৯নং ওয়াডের আওয়ামীলীগের ও ১৯মাইল কলারাই বাজারে সভাপতি হাজী মোঃ ওয়াজেদ আলী (মাস্টার ) এতে অংশগ্রহণ করেন. ছাত্র শিক্ষক ও সর্বস্তরের জনগণ
মিয়ানমারের আরাকান প্রদেশ মুসলমান রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী উপর নির্যাতন বন্ধ দাবি. সীমান্ত মাইল বোমা রেখা জন্য নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই . বক্তারা বললেন নির্যাতিত রোহিঙ্গা আশ্রয়দান . নাম নিবদ্ধন সহ খাদ্য - বস্তূ বাসস্হানের ব্যাবস্তা গ্রহণ করার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সহকারের প্রধানমন্ত্রীর. দেশরত্ন শেখ হাসিনা প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি । আর বিশ্ব মুসলমান দেশ গুলি সুচি প্রতি চাপ সৃষ্টি ও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে সহযোগীতা করার জন্য আহবান জানাই।আজ ওসমানী নগর উপজেলা ১৯মাইল কলারাই বাজারে বিশাল মানব বন্ধন আয়োজন করা হয় . বিকেল ৫টা সময় . সভাপতিত্বে করেন ৯নং ওয়াডের আওয়ামীলীগের ও ১৯মাইল কলারাই বাজারে সভাপতি হাজী মোঃ ওয়াজেদ আলী (মাস্টার ) এতে অংশগ্রহণ করেন. ছাত্র শিক্ষক ও সর্বস্তরের জনগণ
হাঁস পা’ হলে হাজার কোটি টাকা! (ভিডিও তক্ষক
হাঁস পা’ হলে হাজার কোটি টাকা! (ভিডিও তক্ষক
‘হাঁস পা’ হলে হাজার কোটি টাকা! (ভিডিও তক্ষক (ইংরেজি ভাষায়: Tokay gecko, বৈজ্ঞানিক নাম:Gekko gecko) গেকোনিডি গোত্রের একটি গিরগিটি প্রজাতি। পিঠের দিক ধূসর, নীলচে-ধূসর বা নীলচে বেগুনি-ধূসর। সারা শরীরে থাকে লাল ও সাদাটে ধূসর ফোঁটা। পিঠের সাদাটে ফোঁটাগুলি পাশাপাশি ৭-৮টি সরু সারিতে বিন্যস্ত। কমবয়সী তক্ষকের লেজে পরপর গাঢ-নীল ও প্রায় সাদা রঙের বলয় রয়েছে। মাথা অপেক্ষাকৃত বড়, নাকের ডগা চোখা ও ভোঁতা। চোখ বড় বড়, মণি ফালি গড়নের। লেজ সামান্য নোয়ানো। দৈর্ঘ্য নাকের ডগা থেকে পা পর্যন্ত ১৭ সেমি এবং লেজও প্রায় ততটা। তক্ষকের ডাক চড়া, স্পষ্ট ও অনেক দূর থেকে শোনা যায়। ডাকের জন্যই এই নাম। কক্কক্ আওয়াজ দিয়ে ডাক শুরু হয়, অতঃপর ‘তক্-ক্কা’ ডাকে কয়েক বার ও স্পষ্টস্বরে। এরা কীটপতঙ্গ, ঘরের টিকটিকি ছোট পাখি ও ছোট সাপ খেয়ে থাকে। ছাদের পাশের ভাঙা ফাঁক-ফোঁকড় বা গর্তে অথবা গাছে বাস করে। ব্যাপক নিধনই বিপন্ন হওয়ার কারণ। অনেকে ভুলক্রমে তক্ষককে বিষাক্ত সরীসৃপ হিসেবে চিহ্নিত করে। দেশী চিকিৎসায় এদের তেল ব্যবহূত হয়। ভারত ও বাংলাদেশসহ মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, লাওস, কাম্পুচিয়া, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, চীন ও ফিলিপাইনসহ বিভিন্ন দেশে প্রায় ৬০০ প্রজাতির তক্ষকের বাস।
গোলাপ দিবসে জেনে নিন কাকে কোন গোলাপটি দিবেন
শুরু হয়ে গেলো ভালোবাসার উইক। এই সপ্তাহ থেকে শুরু হয়ে ফেব্রুয়ারী পুরো মাসটিতে চলবে ভালোবাসার সপ্তাহ। সে হোক বন্ধু, মা, ভাই, বা চলার পথের সঙ্গী। রোজ ডে, চকলেট ডে বিভিন্ন দিবসে আপনি আপনার মনের ভাষা বোঝতে পারবেন প্রিয় মানুষটিকে।
যেমন ধরুন আজ রোজ ডে। যারা এই মাসকে প্রেম নিবেদনের মাস ধরে নিয়েছেন তাদের জন্য ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ভালোবাসার সপ্তাহ শুরু হয়ে গেছে। রোজ ডে দিয়েই শুরু হয় ভালোবাসার সপ্তাহ। ভালোবাসার ভাষা বুঝতে ও বোঝাতে পারেন গোলাপ দিয়ে।
তবে বিভিন্ন রঙের গোলাপ বিভিন্ন সম্পর্কের প্রতীক বহন করে। তাই জেনে নিন কোন রঙের গোলাপ কীসের প্রতীক বহন করে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)